পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রামের ভয়ে বামেদের পাশে মঙ্গলকোট তৃণমূল !

   মোল্লা জসিমউদ্দিন,  মঙ্গলকোট কেন্দ্রে ২০১১ সালের রাজ্যে পালাবদল আনা বিধানসভা ভোটে মাত্র দেড়শো ভোটে জিতেছিল সিপিএম। এরপরে ২০১৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে হাতেগোনা পঞ্চায়েত সমিতি সহ কিছু  গ্রাম পঞ্চায়েত আসনে বিজয়ী হয়েছিল কংগ্রেস সহ সিপিএম। পরে বিরোধী জনপ্রতিনিধিরা অবশ্য উন্নয়নে অনুপ্রাণিত হয়ে জোড়াফুল শিবিরে নাম লেখান। ২০১৪ সালে লোকসভায় নিকটবর্তী বাম প্রার্থী থেকে তৃনমূল প্রার্থী ২৪ হাজারের বেশি  ভোটে এগিয়ে ছিলেন এই মঙ্গলকোট বিধানসভা এলাকা থেকে। ২০১৬ এর নির্বাচন টা অবশ্য তৃনমূল কে তীব্র অন্তদ্বন্ধের মধ্যে  পড়তে হয়। ২০১১ এর পরাজিত প্রার্থী অপূর্ব চৌধুরী বনাম ২০১৬ এর তৃনমুল  প্রার্থী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী শিবিরে বিবাদ শুরু হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতি হয় যে, ২৪ হাজারের লিড কমে সেটা ১২ হাজারে দাড়িয়ে যায় গত বিধানসভা নির্বাচনে  । আশাতীত ভাবে বিজেপি তাদের ভোটব্যাংক দ্বিগুন করে নেয়। ওয়াকিবহাল মহল মনে করে - তৃনমূলের ক্ষমতাসীন গোস্টীর অন্তর্ঘাত ছাড়া গেরুয়া ভোটের শক্তিবৃদ্ধি সম্ভব নয়। ঠিক এই জায়গা থেকেই  আসন্ন লোকসভায় দুশ্চিন্তার কালো মেঘ তৃনমূলের অভ্যন্তরে দেখা দিয়েছে ।  তার উপর একদা তৃণমূলের সেকেন্ড

মৃত্যুর পরে শেষযাত্রায় থাকতে চায় প্রেমিক প্রেমিকা

মোল্লা জসিমউদ্দিন ,  'হিন্দু না ওরা মুসলিম,  জিজ্ঞাসা করে কোন জন? ' সাম্যের গান গিয়ে বিদ্রোহী কবি   কাঁজি নজরুল ইসলাম এখনও যেন 'একই বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান' ফুটাতে পারলেন না সমাজের বুকে। ধর্ম ওদের বাঁচতে দিল না,  মঙ্গলকোটে একই দড়িতে গলায় দড়ি এক যুগলের। ঘটনাস্থল সেই বিদ্রোহী কবি কাঁজি নজরুল ইসলাম স্মৃতি ধন্য মঙ্গলকোট।   পূর্ব বর্ধমান জেলা মঙ্গলকোট ব্লকের নিগন অঞ্চলের বেলগ্রামের এক যুগলের আত্মহত্যা কে কেন্দ্র করে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে বৃহস্পতিবার সকালে । মৃত প্রেমিকের নাম লোকনাথ বৈরাগ্য  (১৮) বছর, মৃত প্রেমিকার নাম  রুপসোনা খাতুন  (১৫) বছর। দুইজনেরই বাড়ি বেলগ্রামে। স্থানীয় সূত্রে খবর, গতকাল থেকে দুইজন নিখোঁজ ছিল। এই দুজনার প্রেম গত ছয় মাস ধরে চলছিল বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।   দুটি ভিন্ন সম্প্রদায়ের হওয়ার জন্য এই ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয় মানুষের অনুমান। তারা গ্রামেরই একটি কাঁদরের  ধারে আম গাছে গলায় দড়ি নিয়ে আত্মঘাতী  হয়, একই দড়িতে।তাদের মৃতদেহের কাছে একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গেছে এবং সেখানে তারা নাকি  লিখে গেছে - তারা দুজন দুই সম্প্রদায়ের হওয়ার জ

দশ বছরের কারাবাস , পস্কো মামলায় কালনা আদালতে সর্বপ্রথম রায়

মোল্লা  জসিমউদ্দিন , বৃহস্পতিবার দুপুরে কালনা মহকুমা আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (ফুল) শ্রী তপন কুমার মন্ডলের এজলাসে এক পসকো মামলায় রায়দান ঘটলো। মাত্র এক বছরের মধ্যেই এই মামলার দ্রুত রায়দান দিলেন ওই বিচারক। উল্লেখ্য, কালনা মহকুমা আদালতে সর্বপ্রথম এই পস্কো আইনে দোষী সাব্যস্ত হয়ে সাজাদান ঘটলো। আসামি সাহেব ওরফে নবাব ধারা কে দশ বছরের কারাবাসের সাজা দেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (ফুল) শ্রী তপন কুমার মন্ড। পসকোর ৪ নং ধারার পাশাপাশি ৩৪১ এবং ৩৭৬ আইপিসি ধারায় মামলাটি রুজু করা হয়েছিল। গত ১৬/০২/১৮ তারিখে বিকেলে কালনার সিমলন এলাকায় বছর ষোলো এর এক যুবতী টিউশনি থেকে বাড়ী ফিরছিল। সেসময় আসামি জোরপূর্বক ওই যুবতী কে ঠাকুরপুকুর বাগানে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। থানায় লিখিত অভিযোগ জানানোর পর মহকুমা হাসপাতালে মেডিক্যাল টেস্ট হয়। এই মামলায় ৭ জন সাক্ষ্যদান করে। বিচারক এই মামলায় আসামি কে দশবছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন। সরকারি আইনজীবী মলয় পাজা বলেন - কালনা মহকুমা আদালতে সর্বপ্রথম পসকো ধারায় শাস্তিদান ঘটলো। যদিও আসামি পক্ষের আইনজীবী গৌতম দত্ত জানিয়েছেন - মামলার রায়দানের কপি সংগ্রহ করে উচ্চ আদালতে যেতে পারে অভিয

বিরোধী শুন্য মঙ্গলকোটে একই পদে দশবছর কাটাচ্ছেন এক আধিকারিক

বিরোধীশুন্য মঙ্গলকোটে লোকসভায় কতটা অবাধ ভোট হবে? সে নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী দলগুলি। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে যারা তিন বছরের বেশি সময়কাল ছিলেন। তাদের সিংহভাগ কে বদলী করে ফেলেছে। বহু চর্চিত এই মঙ্গলকোটে ব্লক অফিসে এপিও পদমর্যাদার আধিকারিক সুশান্ত প্রামাণিক রয়েছেন দশ বছরের বেশি। ব্লক প্রশাসনের তিন নাম্বার এই আধিকারিক সেই বাম আমল থেকেই রয়েছেন। একশো দিনের প্রকল্প থেকে সদর মঙ্গলকোট এবং ঝিলু ২ নং পঞ্চায়েতে আধিকারিক হিসাবে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে সরগরম হয়েছে। অনেকেই শাসকদলের 'খাতাকলমে' উন্নয়নের কান্ডারী হিসাবে বিদ্রুপ করেন।তবে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

বর্ধমান দুর্গাপুর আসনে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে আমারুণে সভা

সুদিন  মন্ডল , আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ডাক্তার মমতাজ সংঘমিতা কে বিপুল ভোটে জয় লাভের আহ্বান জানিয়ে ভাতারের আমারুন 2 অঞ্চলের খেরুর গ্রামে অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে একটি বুথ ভিত্তিক কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। আমারুন 2  অঞ্চলের 12টি বুথের কয়েকশো কর্মী এই কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। বিধায়ক সুভাষ মন্ডল,প্রাক্তন বিধায়ক বনমালী হাজরা, জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ জহর বাগদি, ভাতার পঞ্চায়েত সমিতির কর্মধ্যক্ষ্য  জয়ন্ত হাটি,ভাতার ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি বাসুদেব যশ, বনপাস গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অজয় সিং,উপপ্রধান শেখ শাহনওয়াজ আলী, পাপাই পশারী,সদানন্দ চক্রবর্তী সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে এদিনের কর্মী সম্মেলন থেকে কর্মীদের আসন্ন লোকসভা ভোটে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রতিটি বাড়ি বাড়ি সরকারের উন্নয়ন গুলি কে তুলে ধরে জনগণকে ভোট দানের আহবান জানানো হয়।

কাটোয়া ১ নং বিএলআরও অফিসে রেকর্ড জালিয়াতি অব্যাহত

পুলকেশ  ভট্টাচার্য , কখনো  শুনেছেন,  মারা যাওয়ার পর জমি রেজেস্ট্রি করে গেছে মৃত ব্যক্তি!! আবার  কখনো কি দেখেছেন,  লিখিত অভিযোগে দলিল খারিজ হওয়া মামলার কথা জানালো হলেও সেটি নথিভুক্ত করা হয় । শুধু তাই নয় ২০১৪ এর মিউটেশন অর্ডারে দলিল নাম্বার উল্লেখ না রেখে  আবার সেটি কে ২০১৭ এর পর এন্ট্রি করানো হয়। সর্বপরি  তৎকালীন অভিযোগকারী একজন রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে দেওয়ানী বিচারক হিসাবে সু পরিচিত ছিলেন। তিনি তাঁর  শিক্ষক পিতার সইটি জালিয়াতি করে দলিল করা হয়েছে বলেও বিএলআরও, এসডিআরএলও, এসডিও এবং ডিএলআরও দের লিখিত  অভিযোগও জানিয়ে যান। সার্ভিস বুক থেকে অতীতে কেনা বেচার দলিল দেখলেই আসল সাক্ষর উঠে আসবে। রেকর্ড জালিয়াতিতে অভিযুক্ত  ব্যক্তি পিওন পদের অপব্যবহার  করে রেজাস্টি মিউটেশন নোটিশ গায়েব করে বলেও অভিযোগ জমা পড়ে জেলা ডাক আধিকারিকের অফিসে, তাও দুবার। এমনকি রাজ্য ডাক অধিকর্তা কেও লিখিত  অভিযোগ জানানো হয়। এইবিধ নানান  অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দু কাটোয়া ১ নং ভূমি সংস্কার দপ্তর। ইতিমধ্যেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে ইমেলে পুরো ঘটনার সততা জানতে 'ফরেন্সিক' এবং সাইবার ইনভেস্টিগেশন তদন্তের দাবি তোলা হয়েছিল। স

কলকাতা হাইকোর্টে তৃণমূল লিগ্যাল সেলের যুগ্মভাবে দায়িত্ব পেলেন আনসার মন্ডল

 মোল্লা জসিমউদ্দিন  - টিপু,  গত বুধবার বিকেলে রাজ্য প্রশাসনের প্রধান কার্যালয় 'নবান্ন' তে বার কাউন্সিল এর আইনজীবীদের নিয়ে রুদ্ধশ্বাস বৈঠক সারলেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই সভায় পশ্চিমবঙ্গ বার কাউন্সিলের নির্বাচিত ১৫ জন প্রতিনিধির পাশাপাশি, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক সহ ছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। আসন্ন লোকসভায় সারারাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে নির্বাচনী প্রচারে বার কাউন্সিলের আইনজীবীদের নিয়ে সভা করানোর পরিকল্পনার পাশাপাশি এই ১৫ জন আইনজীবীদের দ্রুত দলের সাংগঠনিক পরিকাঠানোয় কোর কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দলীয় রাজ্য সভাপতি সুব্রত বকসী কে। ওইদিন বিকেলে কলকাতা হাইকোর্টে তৃনমুল লিগ্যাল সেলের ভূমিকা নিয়ে কার্যত ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। বিভিন্ন মামলায় রাজ্যসরকার কে বিচারপতিদের সামনে অপদস্ত হতে হচ্ছে। সেজন্য মুখ্যমন্ত্রী প্রাক্তন রাজ্য বার কাউন্সিলের রাজ্য চেয়ারম্যান  তথা কলকাতা হাইকোর্ট এর বর্ষীয়ান আইনজীবী আনসার মন্ডল এবং  আইনজীবী প্রসূন কুমার দত্ত কে দলীয় আইনজীবী সেলের পূর্ণ  দায়িত্ব দিলেন। দায়িত্ব পেয়ে আইনজীবী আনসার মন্ডল জানিয়েছেন - "মুখ্যমন্ত্রীর এহেন নির্দেশে আমরা আরও ভালো

দুজনের যাবৎজীবন কারাদণ্ডাদেশ কালনায়

 মোল্লা জসিমউদ্দিন , সোমবার দুপুরে কালনা মহকুমা আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক ( ফুল)  শ্রী তপন কুমার মন্ডলের এজলাসে এক খুনের মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে  দুজনের যাবৎজীবন কারাবাস রায়দান হল। সেইসাথে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয়মাস সশ্রম কারাদণ্ড এর নির্দেশ দেন বিচারক। এই মামলায় আরও দুজন ফেরার রয়েছে।   কালনা মহকুমা আদালতে সেশন মামলা ১৩৫/০৬  ( কালনা পিএস কেস নাম্বার  ৮৩/০৬)  তে  জানা যায়, ২৭/০৫/০৬ তারিখে কালনার সিমলন গ্রামে টোটন চন্দ্র (১৯) নামে এক যুবকের দেহ স্থানীয় এক পিএই উদ্ধার হয়। নিহতের দাদা পিন্টু চন্দ্র কালনা থানায় লিখিত অভিযোগে জানায় যে, রাজু টুডু ভীম হাজরা পলাশ সাঁতরা সঞ্জয় দাস নামে চার বন্ধু শ্বাসরোধ করে খুন করে থাকে। টাকা চুরির ঘটনা থেকে এই খুন। উল্লেখ্য আসামি চারজনের সাথে নিহত যুবক টোটন চন্দ্র হাওড়ায় একসাথে কাজ করতো। এই মামলায় ১৪ জন সাক্ষ্যদান করেছেন। ৩০২, ১২০ বি, ৩৪ আইপিসি ধারায় এই মামলায় সোমবার বেলা চারটে নাগাদ কালনা মহকুমা আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (ফুল) তপন কুমার মন্ডল বিচারধীন দুই অভিযুক্ত কে দোষী সাব্যস্ত করে যাবৎজীবন কারাবাস দেন এবং পলাতক আরও দ

মারা গেলেন জিরো পয়েন্ট পত্রিকার সম্পাদক

মোল্লা  জসিমউদ্দিন , পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি শহর থেকে প্রকাশিত 'জিরো পয়েন্ট' সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক সেখ আনসার আলী রবিবার সকাল নটায় এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন। বছর পঞ্চাশের এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক এবং স্বনামখ্যাত সাহিত্যিক অকালেই চলে গেলেন। ব্রেণ স্টোকে মারা যান তিনি। সপ্তাহ খানেক পূর্বে মেমারি রেললাইনে অন্যমনস্কায় পড়ে গিয়েছিলেন। বছর কয়েক পূর্বে হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়ার জন্য ভিন রাজ্য থেকে বাইপাস সার্জারিও হয়েছিল তাঁর। তিনি সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনার পাশাপাশি নিজস্ব প্রকাশনায় খ্যাত অখ্যাত লেখকদের বই প্রকাশ করেছেন।দুই বাংলার সাহিত্যিক বলয়ে অতি পরিচিত নাম সেখ আনসার আলী। মেমারিতে 'নজরুল উৎসব ' করাতে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বাংলাদেশ সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সম্মানিত হয়েছেন তিনি।২০১৮ সালে মঙ্গলকোটের কোগ্রামে পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিকের বসতভিটায় কুমুদ সাহিত্য মেলায় তিনি অন্যতম অতিথি ছিলেন। ২০০৭ সালে রাজ্যসরকারের গণমাধ্যম কেন্দ্রের সাংবাদিকতা নিয়ে সাতদিনের প্রশিক্ষণশালায় ৭৮ জনের মধ্যে ৫ জন ছিলেন বর্ধমান জেলার। তাদের মধ্যে সেখ আনসার আলী এবং এই প্রত

নির্বাচনে পুলিশি সন্ত্রাস রুখতে সিসিটিভি ক্যামেরার ভুমিকা?

মোল্লা জসিমউদ্দিন , শুক্রবার থেকে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ১০ কোম্পানির কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান নেমেছেন এবং ধাপে ধাপে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী আসছে বাংলার বুক । মূলত আসন্ন লোকসভায় ভোটারদের মধ্যে ভীতি কমাতে। সর্বপরি অবাধ এবং সুস্ট নির্বাচনের স্বার্থে এই পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের । প্রত্যেকবারের কেন্দ্রীয় বাহিনী স্থানীয়গত পরিচালনায় গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংশ্লিষ্ট থানা। ইতিমধ্যেই রাজ্যসরকার পুলিশের মধ্যে আইসি / ওসিদের প্রায় বদলী করেছে। যারা একই মহকুমা এলাকায় তিন বছরের বেশি সময়কাল থেকেছেন তাদের কে বদলী করা হয়েছে জেলারই অন্য মহকুমার থানাগুলিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে । ভোটপর্ব শুরুতেই থানার কোথাও অতিসক্রিয়তা আবার কোথাও চরম নিস্ক্রিয়তা চোখে পড়ে। অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে তপ্ত হয় রাজনীতির বলয়। অভিযোগ উঠে, খুনের মামলায় ওয়ারেন্ট আসামি দিব্যি ঘুরে বেড়ায়। আবার কোথাও জামিনযোগ্য ধারায় মামলায় অভিযুক্তদের পুলিশি সন্ত্রাসের মুখে পড়তে হয়। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছাতে পারে অল্প সংখ্যক ভুক্তভোগী। তবে কমিশন অত্যন্ত দ্রুততায় অভিযোগের রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থাও নেয়। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে, ভোটারদে