বালিলুটের নিরাপদ করিডর জানুন
দক্ষিণ বঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে বালি ব্যবসায়ীদের কাছে মঙ্গলকোটের অজয় নদের বালির কদরই আলাদা। তাই রাজারহাট কিংবা নিউটাউন সব ইমারতি ব্যবসায়ীদের কাছে মঙ্গলকোট এলাকা ব্যবসায়ীক হিসাবে খুবই গুরত্বপূর্ণ। নামমাত্র এজেন্ট রেখে বিভিন্ন বালিঘাটের ইজারাদার হয়েছে কেউ কেউ। আবার দশ বিশটা ডাম্পার - লরি রেখে সবসময় ছুটছে বালির গাড়ি। অভিযোগ, এদের হাত অনেকদূর, নেতা - পুলিশ - মন্ত্রীদের একাংশকে সন্তুষ্ট রেখে বেপরোয়া চলে এই সিন্ডিকেট। তাই এরা অনেকসময় আইন কানুনের উধ্বে বলা যায় বলে স্থানীয়দের অভিযোগ । মাঝেমধ্যে একটা - দুটো গাড়ী নরমাল কেস দিয়ে আবার পরে ছাড়াও পেয়ে যায় তারা। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে মঙ্গলকোটের বেশ কয়েকটি সড়ক রুট অত্যন্ত বেহাল হয়ে উঠেছে এই অতিরিক্ত বালি বোঝাই গাড়ি যাতায়াতের জন্য। যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নুতনহাট থেকে মাথরুণ ৮ কিমি সড়কপথ।এই সড়ক রুটে দু চাকা থেকে চার চাকা ঘন্টায় কুড়ি কিমি গতিবেগে যাওয়াটাও দুস্কর হয়ে পড়ে । একপ্রকার প্রাণ সংশয় ঘটতেও পারে বেশি গতিবেগে গাড়ি চালালে । অথচ এই সড়ক পথে কাটোয়া থেকে গুসকারা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করে থাকে। বাস মালিকদের একাংশ জানাচ্ছেন - এই রুটে গাড়ী চালাতে