পোস্টগুলি

জুন, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লকডাউনে শিক্ষক বদলীর নির্দেশ প্রত্যাহার করতে বললো হাইকোর্ট

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন     মার্চ মাসের তৃতীয় সপ্তাহে এই  রাজ্যের পাশাপাশি গোটা দেশজুড়ে শুরু হয় লকডাউন।সেখানে সমস্ত অফিস - আদালত একপ্রকার বন্ধ বলা যায়। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে গত ৪ জুন হাওড়া জেলায় সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত এক বিদ্যালয়ে ৭ জন শিক্ষক - অশিক্ষক কর্মচারীদের বদলীর নির্দেশ জারি করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্কুল কর্তৃপক্ষ এর এহেন নির্দেশ জারির বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দারস্থ হন বদলীর নির্দেশপ্রাপ্ত  চারজন শিক্ষক।মামলাকারীদের আইনজীবী এক্রামূল বারি আবেদনকারি শিক্ষকদের হয়ে মামলাটি লড়েন। গত বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের এজলাসে এই মামলার অনলাইন শুনানি চলে। সেখানে উভয় পক্ষের ভিডিও কনফারেন্সে  সওয়াল-জবাব  শুনে বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য হাওড়ার ওই স্কুলের চার জন শিক্ষকের বদলীর নির্দেশে নিষেধাজ্ঞা জারী করেন। সেইসাথে এক সপ্তাহের মধ্যে স্কুল কর্তৃপক্ষর ওই বদলীর নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেওয়ার নির্দেশ দেন। সাথে বকেয়া বেতন দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আদেশনামা রয়েছে এই মামলার রায়দানে। আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বর পর কলকাতা হাইকোর্টের রেগুলার বেঞ্চে এই মামলার শুনানি চলবে বলে জান

সাদা পোশাকে পুলিশ ট্রাফিক জরিমানা আদায় করতে পারেনা, জানালো হাইকোর্ট

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)     রাস্তাঘাটে প্রায়শ যানবাহন চালকদের উপর পুলিশি জুলুমবাজির অভিযোগ উঠে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তোলাবাজির অভিযোগ প্রায়শ শোনা যায়। ঠিক এহেন ক্ষেত্রে সাদা পোশাকের পুলিশের  দৌরাত্মটা বেশি লক্ষণীয়। কে ড্রাইভার, কে সিভিক আর কেই বা পুলিশ অফিসার?  তা বোঝা বড়ই দায়!  গত বৃহস্পতিবার  কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের বেঞ্চে এক মামলার রায়দানে বিচারপতি তাঁর আদেশনামায় উল্লেখ রাখেন - ' ট্রাফিক জরিমানা আদায়ের ক্ষেত্রে পুলিশের উর্দি পড়া আবশ্যিক'। তাছাড়া সাদা পোশাকের পুলিশ কোন গাড়ি চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত করতে পারবেনা। ওই মামলা সাদা পোশাকের পুলিশ যে বেআইনী কাজ করেছেন তা মামলার পর্যালোচনায় বিচারপতি জানিয়েছেন। ওই পুলিশ অফিসার কে সর্তকও করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের এজলাসে বিধাননগরের এই আইনজীবীর জোর পূর্বক ড্রাইভিং লাইসেন্স কেড়ে নেওয়া এক সাদা পোশাকের পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে মামলা উঠে। অনলাইন শুনানিতে উঠে আসে - বিধাননগরে সূর্যনীল দাস নামে এক আইনজীবী গত ফেব্রুয়ারি মাসে বিধাননগর (পূর্ব) থানার

এবার উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক নিয়োগে চায় কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন,    বুধবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর এজলাসে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার অনলাইন শুনানি চলে। ভিডিও কনফারেন্সে এই মামলায় বিচারপতি বিবেক চৌধুরী উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা জারী করেন। স্কুল সার্ভিস কমিশন কোন নিয়োগ করতে গেলে কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি অবশ্যই নিতে হবে বলে এদিন বিচারপতি তাঁর আদেশনামায় উল্লেখ রাখেন। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে রাজ্যের বিভিন্ন উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষক নিয়োগে লক্ষাধিক পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়। ২০১৭ সালে শুন্যপদ  ১৪ হাজার উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক  নিয়োগের জন্য। পরীক্ষার ফলপ্রকাশ থেকে একাডেমিক স্কোর সেইসাথে ইন্টারভিউ তালিকা প্রকাশে ব্যাপক অসচ্ছতার অভিযোগ উঠে দফায় দফায়। কলকাতা হাইকোর্টের বিভিন্ন এজলাসে এইবিধ অভিযোগগুলি নিয়ে মামলা দাখিল হয় পরীক্ষার্থীদের তরফে। এদিন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক নিয়োগে পরীক্ষার্থী ভানু রায়ের পক্ষে আইনজীবী ফিরদৌস শামীম জানান - "উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক নিয়োগে প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাপক অনিয়ম ঘটেছে"। বুধবার দুপুরে অনলাইন শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিবেক চৌধুরী উভয় পক্ষের ভি