পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মঙ্গলকোটে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের পোশাক নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন   মঙ্গলকোটের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের পোশাকের গুনগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠছে অভিভাবকদের মধ্যে।অত্যন্ত নিম্নমানের এই পোশাক এক - দুবার কাঁচার পর ছিড়ে যাচ্ছে বলে দাবি পড়ুয়াদের পরিবারগুলির।৪০০ টাকা বরাদ্ধ প্রতি পড়ুয়া পিছু।সেখানে মঙ্গলকোটের   বস্ত্র  ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তিরা উক্ত পোশাক ভালোভাবে দেখে জানাচ্ছেন -আড়াইশো টাকার বেশি দাম হবেনা এই পোশাকগুলির ।  বিশেষ সুত্রে দাবি, মঙ্গলকোটের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বরাত পাওয়া বেসরকারি সংস্থাটি তৃনমূলের শিক্ষা সেলের এক নেতার মাধ্যমে এই কাজের বরাত পেয়েছেন মোটা অংকের কমিশন খাইয়ে।উত্তর ২৪ পরগণার স্বরুপনগর সহ বেশিরভাগ বিদ্যালয়ে এহেন পোশাক দুর্নীতি রুখতে পড়ুয়াদের হাতে নগদ টাকা বিলি করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ ।সেইজায়গায় মঙ্গলকোটের শতাধিক স্কুলে হাজারের বেশি প্রাথমিক পড়ুয়াদের পোশাকবিলিতে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতি চলছে।বিষয়টি নিয়ে  প্রশাসন খতিয়ে দেখবার আশ্বাস অবশ্য দিয়েছে।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক জানান - এই পোশাক বিলি দুর্নীতিটি ভিজিল্যান্স দপ্তর তদন্ত করলে আসল সত্য প্রকাশ পাবে।কেননা পঞ্চায়েত সমিতির বিদায়ী এক পদাধিকারী  যিনি আবার প্রাথম

মঙ্গলকোটে উন্নয়নের কান্ডারী কারা? /১

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন উন্নয়নের জোরে মঙ্গলকোট সহ কাটোয়া মহকুমা বিরোধীশুন্য হয়েছে গত পঞ্চায়েত ভোটে। যদিও সুপ্রীমকোর্টে আগামী ৬ আগস্ট রাজ্যের একুশ হাজার বিরোধীশুন্য আসন নিয়ে রায়দান রয়েছে।সুপ্রীমকোর্ট  এই মামলায় পর্যবেক্ষণে 'উন্নয়ন' দেখে তাজ্জব হয়েছে।যে, একহাজার দুহাজার আসন নয়, একুশ হাজার আসনে বিরোধী নেই? যাইহোক মঙ্গলকোটের উন্নয়ন নিয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই।  মঙ্গলকোটের এহেন উন্নয়নের কুশীলব কারা? যাদের জন্য উন্নয়নের সীমাহীন স্রোতে বিরোধীশুন্য হল গোটা মঙ্গলকোট।যে মঙ্গলকোটে গত বিধানসভায় মাত্র বারো হাজার ভোটে জিতেছিল শাসকদল।পঞ্চায়েত ভোটে  যে পাঁচজন গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা নিয়েছেন।তাদের মধ্যে মঙ্গলকোট থানার এক সাব ইন্সপেক্ট, ব্লক তৃনমূলের এক 'জননেতা', পঞ্চায়েত  সমিতির বিদায়ী দুই জগাইমাধাই কর্মাধ্যক্ষ,  ব্লকের এক আধিকারিক অন্যতম।এই প্রতিবেদক কে নির্ভীক সাংবাদিকতা করার জন্য এই পঞ্চ কুশীলবদের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়েছিল।পেরে উঠতে পারিনি, সেটা অন্য কথা।চেস্টা তো বারবার চালিয়েছিল।  এটি অন্ততদন্তমূলক প্রতিবেদন।তাই ক্রমাগত চলবে এই সিরিজ।প্রথমেই আসবো পুলিশ নিয়ে। গত দুবছর যেভাবে

প্রয়াত বিচারকের মৃত্যুবার্ষিকী হল

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন রবিবার সারাদিন ধরে দোওয়ার মজলিশ চললো মঙ্গলকোটের পদিমপুরে জজসাহেবের বাড়ীতে।দু বছর পূর্বে ঠিক এই দিনেই মারা যান অবসরপ্রাপ্ত বিচারক মহম্মদ নুরুল হোদা মোল্লা।

১৫ জুলাই প্রয়াত বিচারক মহম্মদ নুরুল হোদা মোল্লার মৃত্যুবার্ষিকী

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন আগামী ১৫ জুলাই পূর্ব বর্ধমানের মঙ্গলকোট থানা এলাকায় পদিমপুর গ্রামে প্রয়াত বিচারক মহম্মদ নুরুল হোদা মোল্লা স্মরণে এক দোওয়ার মজলিশের আয়োজন করা হয়েছে।২০১৬ সালে ১৫ জুলাই অবসারপ্রাপ্ত বিচারক ব্রেণস্টোকে মারা যান।এই বিচারকের পৈতৃক বাড়ী কাটোয়া শহর সংলগ্ন শ্রীখণ্ড গ্রামে।১৯৮৩ সালে রাজ্য জুডিশিয়াল পরীক্ষায় সেরা পাঁচে জায়গা পান। ট্রিপল এমএ,  এলএলবি, বিএড প্রভৃতি ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন।সেইসাথে বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি।কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে প্রথম ব্যাচে এমএ করেছিলেন।'দ্য  স্টেটসম্যান' সহ বিভিন্ন দৈনিক কাগজে একসময়  সাংবাদিকতা করেছেন।রাস্ট্রবিজ্ঞানে এমএ এবং ইংরাজিতে এমএ করেছে। কাটোয়ার কেডিআই  স্কুলে শিক্ষকতা এবং কাটোয়া কলেজে রাস্ট্রবিজ্ঞানে লেকচার পদে ছিলেন।কাটোয়া আদালতে স্বনামখ্যাত আইনজীবী তারাপদ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জুনিয়র হিসাবে দীর্ঘদিন কাজ করে গেছেন।বিভিন্ন গরীব মক্কেলের কাছে আইনজীবী হিসাবে ফি নিতেন না।এরপরে সরকারি পিপি পরীক্ষায় পাশ করেন।তা করতে করতে বিচারক নিয়োগ পরীক্ষায় ১৯৮৩ সালে রাজ্যে কৃতি হিসাবে সাফল্য পান।১৯৮৮ সালে বর্ধমান সদর আদালতে বিচা

কাটোয়া পুরসভার জলকরের দেনা আড়াই কোটি

ছবি
পারিজাত মোল্লা হাজার কিংবা লক্ষ টাকা নয়, কয়েক কোটি দেনার নোটিশ এসেছে কাটোয়া পুরসভায়।দিন পনেরো আগে কেন্দ্রীয় সরকারের এই আর্থিক নোটিস রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে কাটোয়া পুরকর্তাদের।এই বিপুল আর্থিক রাশি পরিশোধ না করলে প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়ার হুশিয়ারী রয়েছে তাতে।তাই এক লক্ষের কাছাকাছি শহরবাসীর কাছে পানীয়জল সরবরাহ করা নিয়ে ভবিষ্যতে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।গত চারবছরে ভাগীরথী নদের জলশোধন প্রকল্পে কাটোয়া পুরসভার দেনা আড়াইকোটি! এই অর্থ না মেটালে প্রকল্পটি স্থগিত করে দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ পোর্ট ট্রাস্ট সংস্থা।এই মর্মে লিখিত চিঠি দিন পনেরো আগে এসেছে পুরসভার কাছে।প্রকল্প বন্ধ হলে কাটোয়া পুরসভার কুড়িটি ওয়ার্ডে একাশি হাজার শহরবাসী চরম পানীয়জল সংকটে পড়বেন। বর্তমানে দিনে চারবার এক কোটি কুড়ি লক্ষ লিটার জল সরবরাহ করা হয় এই প্রকল্প থেকেই।তবে সাময়িক স্বস্তি অবশ্য রয়েছে পোর্ট ট্রাস্টের নিদিষ্ট সময়সীমা না দেওয়ার জন্য।কাটোয়া মহকুমাশাসক সৌমেন পাল বিষয়টি নিয়ে দ্রুত পোর্ট ট্রাস্টের আধিকারিকদের সাথে আলোচনায় বসবেন বলে জানিয়েছেন। পূর্ব বর্ধমান জেলায় ভূগভর্স্ত পানীয়জল অত্যাধিক শোষন করার জন্য আর্সেনিকের প্র