পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

এবার প্রকাশিত সংবাদ যাচাই করতে ওয়েব পোর্টাল কে নোটিশ পূর্বস্থলী পুলিশের,পাল্টা লিগ্যাল নোটিশ পোর্টাল কর্তপক্ষেরও

ছবি
এবার প্রকাশিত সংবাদ যাচাই করতে ওয়েব পোর্টাল কে নোটিশ পূর্বস্থলী পুলিশের, পাল্টা লিগ্যাল নোটিশ পোর্টাল কর্তৃপক্ষেরও  নিজস্ব প্রতিবেদক; ভারতীয় গনতন্ত্রে চতুর্থ স্তম্ভ হিসাবে সংবাদমাধ্যম পড়ে। আর এই সংবাদমাধ্যম মূলত তিনপ্রকার হলেও চলতি সময়ে পোর্টাল নিউজ সংবাদমাধ্যমের আরেকটি রুপে এসেছে। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে রাজ্যসরকারের  সাংবাদিকদের পেনশন সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে ( তারিখ ২৯/০৩/২০১৮, নাম্বার ১২১৯/ডিআই/আইসিএ /এন)  ২ নাম্বার সিরিয়ালে 'এ' বিভাগে পরিস্কার উল্লেখ রয়েছে যে - সাংবাদিক হিসাবে ওয়েব পোর্টাল সাংবাদিকেরাও পড়ছে। অপরদিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে গঠিত 'প্রেস কাউন্সিল ' আছে সংবাদ সম্পকিত অভিযোগগুলি পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নিতে। সাধারণত কোন সংবাদমাধ্যমে কোন খবর নিয়ে কারও অসন্তোষ, অভিযোগ থাকলে সেই সংবাদমাধ্যম কে লিখিতভাবে  অভিযোগ জানাতে হয় সংবাদটি সংশোধন করার জন্য। এতে কোন কিছু না হলে আইনজীবীর মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ পাঠাতে হয় নিদিস্ট সময়সীমা উল্লেখ করে। কেননা প্রকাশিত কোন খবর নিয়ে পুলিশ কিংবা নিম্ন আদালত কোন মামলা সরাসরি গ্রহন করতে পারেনা। উল্লেখ্য গত ৩০/১০/০৬ তা

ওয়েব পোর্টাল নিউজের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে পূর্বস্থলীতে

ছবি
ওয়েব পোর্টাল এর বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে পূর্বস্থলীতে মোল্লা জসিমউদ্দিন,  গণমাধ্যমের  প্রধান অংশ হচ্ছে সংবাদমাধ্যম। এই সংবাদমাধ্যম আগে ছিল তিনধরণের। যথা ১/ বেতার (রেডিও),  ২ /কাগজ, ৩/ টিভি। বর্তমানে চতুর্থ সংবাদমাধ্যম হিসাবে সম্প্রতি এসেছে ওয়েব পোর্টাল। একাধারে বৃহত খবরের কাগজ কিংবা  নিউজ চ্যানেলরা যেমন তাদের ওয়েব পোর্টাল স্বতন্ত্র ভাবে খুলেছে। ঠিক তেমনি আমাদের মত যারা দীর্ঘদিন সাংবাদিকতায় যুক্ত তারাও নিজ খরচে পোর্টাল নিউজ চালাচ্ছে। গত পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের পেনশন প্রকল্পে ওয়েব পোর্টাল সাংবাদিকদের এনে, নুতন দিশার পথ দেখিয়েছেন।  গত ২৯/০৩/ ২০১৮ তারিখে নোটিফিকেশন নাম্বার ১২১৯/ডিআই/সিএ/এন রাজ্যসরকার ২ নাম্বার সিরিয়ালে এ বিভাগে অবগত করে যে ওয়েব পোর্টালের সাংবাদিকেরাও সরকারি পেনশন প্রকল্পে আওতাভু৷ যা বিভিন্ন প্রেসক্লাবের তরফে সাধুবাদ জানানো হয়। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে আমাকে এক জনৈক সাংবাদিক বলেন - পূর্বস্থলী থানায় নাকি আমাদের পোর্টাল ( মঙ্গলকোট ডটকম)  নিউজের বিরুদ্ধে মামলা (পিএস কেস নাম্বার ৩১৯/১৮) হয়েছে। বাড়ীর ঠিকানায় এক নোটিশ আসে। সেখানে সংশ্লি

কোটি কোটির বিদ্যুৎ - বালি চুরি মঙ্গলকোটে, উঠছে প্রশ্নচিহ্ন

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন, হিংস্বা হানাহানিতে রক্তাক্ত মঙ্গলকোটে নবতম সংযোজন কোটি কোটি সরকারি অর্থ চুরি। তবে নগদ নয়, ঘুরপথে চুরি। চলতি আর্থিক বর্ষে মঙ্গলকোটের নুতনহাট সাব স্টেশন হতে ২২ কোটি ৮০ লক্ষ টাকার মত বিদ্যুৎ চুরি হয়েছে বলে দপ্তরের হিসাবে উঠে এসেছে। আবার মঙ্গলকোটে অজয় নদে বালির রাজস্ব বাবদ ২০ কোটির বেশি অর্থ আদায় হলেও সেটি   আদৌও ঠিক থাকবে কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা যারা বালিঘাটের জন্য অগ্রিম অর্থ দিয়ে টেন্ডারে অংশগ্রহন করেছিল। তাদের সেইসব বালিঘাট গুলি বেশিরভাগই চালু হয়নি। উল্টে সেইসব ঘাটে স্থানীয় পুলিশের একাংশের মদতে স্থানীয় প্রভাবশালীরা বালির ঘাট দখল করে বসে আছেন!  এইরুপ নানান অভিযোগ উঠেছে মঙ্গলকোটে। শুধু বিদ্যুৎ কিংবা বালি নয়, নুতনহাটে গাড়ী চুরি, বুইচির মোড়ে দোকানে চুরি, পশ্চিম মঙ্গলকোটে সাইকেল কিংবা সাবমারসেবল পাম্প চুরি। এমনকি থানার পাশে থাকা পদিমপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জল তোলার পাম্প মেশিন পর্যন্ত চুরি হয়েছে। এককথায় বলা যায় চোরেদের অবাধ মুক্তাঙ্গন হিসাবে মঙ্গলকোট ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে জেলার অন্য থানা এলাকা থেকে। জরুরি পরিষেবা প্রদানে বিদ্যুৎ বিভাগ হল অন্যতম। চলতি আর্থিক বর্ষে