পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

উরশে লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম , তবুও মুসলিম অতিথি নিবাস নেই মঙ্গলকোটে

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন,   সুফি সাধক হামিদ বাঙালি সহ  আঠারো আউলিয়া খ্যাত মঙ্গলকোট গ্রামের কাদেরীয়া আস্তানা শরিফে সুফি সৈয়দ শাহ রাশাদ আলী আল কাদেরীর ১৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে বাৎসরিক উরস পালিত হলো। এই উরসে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মৎস মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা,  ভাতারের প্রাত্তন বিধায়ক বনমালী হাঁজরা,  ওয়াজুল হক, ইন্তাজ আলী শাহ প্রমুখ। উরস   উদযাপন কমিটির সহ সম্পাদক তথা কলকাতা হাইকোর্টের বর্ষীয়ান আইনজীবী সেখ আনসার আলী মন্ডল জানান - "দুই বাংলা থেকে অজস্র ভক্তকূলের আগমন ঘটেছিল আজ। " ইসলামের দর্শন এবং কাদেরীয়া পরিবারের ভুমিকা নিয়ে পীরসাহেবের তিন পুত্র যথা সৈয়দ শাহ ফাদিল ইরশাদ আল কাদেরী, অধ্যাপক সৈয়দ শাহ মারহুনাল ইরশাদ আল কাদেরী, ডঃ সৈয়দ শাহ ওয়ামিকুল ইরশাদ আল কাদেরী বক্তব্য পেশ করেন। উরস উপলক্ষে বাংলার বিভিন্ন জেলা ছাড়াও সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলি থেকে প্রচুর পীরসাহেবের অনুগামীরা এসেছিলেন। সেইসাথে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ থেকেও এসেছিলেন তারা। বেশিরভাগই উরশের আগেরদিন দুপুরে এসেছেন মঙ্গলকোটে। মাঠে তাবু খাটিয়ে থাকতে হয়েছে তাদের কে। ব্লক প্রশাসনের তরফে অস্থায়ী শৌচাগার করা হলেও তা ছিল প্রয়োজনের ত

যখন তখন ভেঙ্গে যাওয়ার আশংকায় বাগমারী পুলিশ আবাসন

ছবি
 "গাঁ ছমছম কি হয় কি হয়" গানটির বাস্তবতা প্রতিমুহূর্তে অনুভব করেন কলকাতার বাগমারী পুলিশ কোয়াটারের প্রায় আবাসিক। গত বুধবার সন্ধেবেলায় তিলজলার ১২/১১ শিবতলা লেনের দুটি চারতলা বাড়ি হেলে যাওয়ার ঘটনায় চাপা আতঙ্ক কে বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। হেলে যাওয়া বাড়ীগুলির বয়স এখনও কুড়ি বছর পার হয়নি,  তবে বাগমারী পুলিশ কোয়াটারের বয়স পঞ্চাশ ছাড়িয়েছে অনেক আগেই। কাঁকুরগাছি থেকে উল্টোডাঙ্গা সড়ক রুটে বাগমারী পুলিশ কোয়াটার টি অবস্থিত। তিনটি ব্লকে ষাট জন কলকাতা পুলিশ কর্মী তাঁদের পরিবার নিয়ে এখানে থাকেন।তিনটি ব্লকের মধ্যে বিপদজনক ব্লকটি হল 'সি' ব্লক। পাঁচতলার এই কোয়াটার টি ছাদ থেকে সিড়ি,  ঘরের ভেতর থেকে জানালার কার্নিশগুলির বেশিরভাগই  ভেঙে পড়ছে। কোয়াটার থেকে বেরোবার সময় উপর নিচে না তাকালে উপর থেকে বিল্ডিং এর ভগ্নাংশ পড়ে আহত হবার সম্ভাবনা থাকে। নিচে থাকা বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেলে পাথরের চাঁঙ পড়ে গাড়ী ভেঙে যাওয়ার নিদর্শন আছে বলে জানা গেছে। টানা চার থেকে পাঁচদিন বৃস্টিপাত হলে কোয়াটারটি বসে যায় বলে কেউ কেউ মনে করেন। কোয়াটারের সামনে থাকা আবর্জনার স্তুপে বড় বড় ইঁদুরের দল এই কোয়াটারের নিচে মাটি খুড়ে বাঁসা ব

শাসকদলের আভ্যন্তরীণ বিবাদ, মঙ্গলকোটে জেলা গ্রন্থাগার মেলা হওয়া দুস্কর

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন,  আগামী ২২ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর অবধি বাংলার প্রতিটি জেলায় জেলায় গ্রন্থাগার মেলা হচ্ছে। এই বিষয় নিয়ে চলতি মাসে কেন্দ্রীয় রাজ্য পাঠাগারে গ্রন্থাগার মন্ত্রী  সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী মেলার প্রস্তুতি নিয়ে প্রশাসনিক সভাও সেরে ফেলেছেন। গতবছর মন্ত্রী তাঁর নির্বাচনী বিধানসভা কেন্দ্র মঙ্গলকোটে চেয়েছিলেন, তবে প্রশাসনের একাংশের রিপোর্টে তা হয়নি। জেলা গ্রন্থাগার মেলাটি হয়েছিল মঙ্গলকোট লাগোয়া মন্তেশ্বরে। নিজ বিধানসভা কেন্দ্র বলে নয়, মঙ্গলকোটে রয়েছে বিশ্বখ্যাত মনিষীদের নানান স্মৃতি।কেউ কেউ আবার ভূমিপুত্র।  সে মুঘল সম্রাট শাহজাহান বাদশার শিক্ষা ও দীক্ষাগুরু হামিদ বাঙালি বলুন কিংবা বৈষ্ণব কবি লোচনদাস। পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক,  কিংবা বিদ্রোহী কবি কাঁজি নজরুল ইসলাম কে চিনেন না এমন কোন বাঙালি ভূ-ভারতে  নেই বললেই চলে। এঁদের প্রত্যেকেরই স্মৃতি রয়েছে এই মঙ্গলকোটে। এহেন মঙ্গলকোটে স্থানীয় বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী তাঁর মন্ত্রিত্বে থাকা গ্রন্থাগার দপ্তরের পরিচালনায় জেলা গ্রন্থাগার মেলাটি করতে চাইছেন। গতবছর চেয়েছিলেন, আপ্রাণ চেস্টা করেও তা হয়নি। হয়েছিল মন্তেশ্বরে। এবছরও মনেপ্রাণে চাইছেন

পুজো দেখতে ট্রেন পেয়ে খুশি কাটোয়া বর্ধমান রুটের এলাকাবাসীরা

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন , এখনও ছয়মাস হয়নি কাটোয়া থেকে বর্ধমান রেলরুটে বড় ট্রেন চালু হওয়া। এরেই মধ্যেই রেলের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, আগামী ১৬, ১৭,১৮,১৯  অক্টোবর তারিখে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিশেষ ট্রেন চলবে এই রেলরুটের মধ্য দিয়ে । আর এই ঘোষনায় কাটোয়া মহকুমার পাশাপাশি সদর বর্ধমান মহকুমার বাসিন্দারা খুবই খুশি। এবার পুজোয় জেলার সদর কিংবা মহকুমার সদরের মধ্যে সর্বপ্রথম এই বিশেষ ট্রেন চলবে কাটোয়া থেকে বর্ধমান  রেলরুটে।     বর্ধমান স্টেশনে ট্রেনটি ছাড়বে  রাত ৮ টা ২০ মিনিটে। কাটোয়ায় ট্রেনটি পৌছাবে রাত ৯ টা ৪০ মিনিটে। আবার এই ট্রেনটি কাটোয়ায় বর্ধমান স্টেশনের উদ্দেশ্যে ছাড়বে রাত ১০ টায়। এবং জেলার সদরে পৌছাবে রাত ১১ টা ২০ মিনিটে। ৫২ কিমি এই রেলরুটে বাস সন্ধের পর থেকেই পাওয়া যায়না। তাও গভীররাতে পুজোর চারটি দিন কাটোয়া এবং বর্ধমান শহরের পুজো দেখতে যাওয়া আগে ছিল ব্যয়বহুল এবং পথেঘাটে নিরাপত্তাহীণতায় ভোগার বিষয়। শুধু কাটোয়া মহকুমার পাঁচটি ব্লক কিংবা বর্ধমান সদরের চারটি ব্লক এলাকার বাসিন্দারা নয়।কাটোয়া লাগোয়া বীরভূম - নদীয়া - মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী এলাকার বাসিন্দারা পুজোর এই বিশেষ ট্রেনে কাটোয়া থ

বাগমারী কবরস্থানের সামনে বারবার ঘটছে দুর্ঘটনা

ছবি
সোমবার  সন্ধে ৬ টা নাগাদ কলকাতার  বাগমারী  কবরস্থানের সামনে রাস্তায় যাত্রীবাহী  এক বাস ( WB 25F 3858) সিগন্যাল  না মেনে দ্রুত যেতে গেলে এক সাইকেল  আরোহী  কে চাপা দেয়। আশংকাজনক অবস্থায়  তাকে স্থানীয়রা নিকটবর্তী  হাসপাতালে নিয়ে গেছে। কলকাতার বৃহৎ  কবরস্থান  হিসাবে পরিচিত বাগমারী কবরস্থানের সামনে  ট্রাফিক বিট থাকলেও সেখানে পুলিশের কেউ থাকে না বরাবরই । উল্টোডাঙ্গার  হাডকো মোড় থেকে কাকুরগাছি এই রুটটি খুবই ব্যস্ততম বলে জানা গেছে ।অজশ্র যানবাহন যাতায়াত করে থাকে। সর্বপরি মুসলিম ধর্মাবলম্বী কেউ মারা গেলে জানাজা (দাফন করতে)  পড়তে এখানে শয়ে শয়ে লোক আসে। তাই ট্রাফিক বিটটি তে পুলিশ মোতায়েন হোক দ্রুত, এই দাবি স্থানীয়দের।            

সিদ্দিকুল্লাহ কে বিধায়ক পদে কেন আনলো তৃনমূল ? শারদীয়ায় বস্ত্রবিলিতে উঠছে প্রশ্ন

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন, আজ থেকে দুবছর আগে মঙ্গলকোটের নুতনহাট কৃষান মান্ডি চত্বরে শারদীয়া উপলক্ষে বিধায়ক কোটায় বস্ত্রবিলি চালিয়ে ছিলেন এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী  সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। তখন তাঁর পাশে দেখা গিয়েছিল ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপূর্ব চৌধুরী সহ মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির সমস্ত পদাধিকারীদের কে। এই দুছরে অজয় - কুনুর দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল। স্থানীয় ক্ষমতার দখল বেদখল নিয়ে মঙ্গলকোটের দুই যুযুধান শিবিরের সৌজন্যে বারবার উত্তপ্ত হয়েছে মঙ্গলকোট। ব্লক তৃণমূল শিবিরের নিহত ডালিম সেখ খুনে নাম জড়িয়েছে বিধায়কের ভাইয়ের নাম। যদিও এই মামলার তদন্তকারী সিআইডি বিধায়কের ভাই নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য করেনি। তবে বিদায়ী জেলাপরিষদের বিধায়ক অনুগামী সদস্য বিকাশ চৌধুরী এখনও জেলে বন্দি। ব্লক তৃনমূলের ক্ষমতাসীন গ্রুপের একাংশের দাবি,  "মুসলিম সংগঠনের সর্বভারতীয় নেতা না হলে বিধায়ক কেও এই খুনের মামলায় জেল খাটতে হত। " ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে মঙ্গলকোটে সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী যে নিজস্ব অফিস  নুতনহাট বাইপাসে পদিমপুর মোড়ে করে ছিলেন। ঘর মালিক সেই অফিসও বন্ধ করে দিয়েছেন রাজ্যের একজন মন্ত্রীর জন্য! গত দেড় বছরে মঙ

মুঘল সম্রাটের শিক্ষাগুরু হামিদ বাঙালির মঙ্গলকোটে এবারও 'জেলা গ্রন্থাগার মেলা ' কি হবে না?

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন, বৈষ্ণব কবি লোচনদাস,   মুঘল সম্রাট শাহজাহান বাদশার শিক্ষা গুরু হামিদ বাঙালি, পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক,  কিংবা বিদ্রোহী কবি কাঁজি নজরুল ইসলাম কে চিনেন না এমন কোন বাঙালি বিশ্বে নেই বললেই চলে। এঁদের প্রত্যেকেরই স্মৃতি রয়েছে মঙ্গলকোটে। এহেন মঙ্গলকোটে স্থানীয় বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী তাঁর মন্ত্রিত্বে থাকা গ্রন্থাগার দপ্তরের পরিচালনায় জেলা গ্রন্থাগার মেলা করতে চাইছেন। গতবছর চেয়েছিলেন, তা হয়নি। হয়েছিল মন্তেশ্বরে। এবছরও মনেপ্রাণে চাইছেন মঙ্গলকোটে হোক। এবারেও সেই পথে কাঁটা হচ্ছেন অনেকেই। বাম আমলের টপ ঠিকেদারের বোলোরা গাড়ীতে চাপা এক 'জননেতা' এই কর্মকান্ডের মূল হোতা বলে স্থানীয় সুত্রে প্রকাশ।  লোচনদাস - হামিদ বাঙালি - কুমুদরঞ্জন মল্লিক - কাঁজি নজরুল ইসলামের লালনভূমি মঙ্গলকোটে জেলা গ্রন্থাগার মেলা না হওয়াটা খুবই বেদনাদায়ক বলে সাহিত্যিক  মহলে প্রকাশ।         ( বিস্তারিত আসছে)                               

কেস্টর গড়ে অঘটন , মহালয়ার রুটমার্চ চালালো আরএসএস

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন, কেস্টর বাড়ির সামনে প্রায় হাজার খানেক আরএসএস কর্মী মহালয়া উপলক্ষে রুটমার্চ চালালো গত সোমবার সকালেই। স্থানীয় থানা, জেলা পুলিশ, ডিআইবি, সিআইডি সর্বপরি শাসকদলের কোন সংগঠন এই রুটমার্চ সম্পর্কে আগাম কোন তথ্য পাইনি। নেটওয়ার্ক ব্যর্থতা নিয়ে সব মহলেই প্রশ্ন উঠছে। ওয়াকিবহাল মনে করছে,  পুলিশের বড় অংশ বীরভূমের বেতাজ বাদশা তৃনমূল নেতা কে নিয়ে অন্দরে অন্দরে ক্ষুব্ধ। ২০১৩ সালে পুলিশ কে বোমা মারুন কিংবা চলতি বছরে পুলিশ কে এক ঘন্টা সময় দিয়ে গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার প্রকাশ্য হুমকি পুলিশের বড় অংশ কে দিন কে দিন ক্ষুব্ধ করে তুলছে। তাই মহালয়ার আরএসএসের বোলপুর শহরে তিনজায়গায় হাজার খানেক কর্মীদের রুটমার্চের কোন খবর পুলিশের একাংশ পেলেও, তা বেমালুম চেপে গেছেন তাঁরা বলে পুলিশের একাংশের তরফে দাবি   । অপরদিকে বিজেপির  পথনির্দেশক আরএসএস যে খুবই শৃঙ্খলাযুক্ত সংগঠন, তা ফের ফের টের পাওয়া গেলো। জানা গেছে,  বীরভূমের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মোটরবাইকের টুল বক্সে  সাংগঠনিক পোশাকগুলি রেখে সাধারণ মানুষের ছদ্মবেশে বোলপুরে আগত হয় হাজারের কাছাকাছি আরএসএসের প্রশিক্ষিত কর্মীরা। তারপর তারা পোশাক বদল করে রাস্তার দুধার

অপরাধের সেরা ঠিকানা মঙ্গলকোট

ছবি
মোল্লা  জসিমউদ্দিন ,  ঘটনা ১,  মাস কয়েক পূর্বে মঙ্গলকোটের লাখুরিয়া এলাকায় অজয় নদের চরে মিনা বিবি নামে এক গৃহবধূর বালিচাপা দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনা ২,  মঙ্গলকোট থানার এক কিমির মধ্যে থাকা নুতনহাট বাইপাসে ভোলাই সেখ নামে এক গ্রামবাসীর বীভৎস দেহ দিনের আলোয় উদ্ধার হয়। ঘটনা ৩,  মঙ্গলকোটের বকুলিয়ায় বালির ঘাট দখল ঘিরে বোমায় হত হয় এক স্থানীয় বাসিন্দা। এতো শুধু খুনের খতিয়ানের নমুনামাত্র। চুরি - ছিনতাই -  রাহাজানি - বোমাবাজি - লুটপাট  বিষয়ক ঘটনা গুলি মঙ্গলকোট কে সেই আগের মতনই রেখেছে। বিদ্যুৎ চুরিতে চলতি আর্থিক বর্ষে এই ব্লকে লুট হয়েছে ২৩ কোটি সরকারি অর্থ। বালি চুরিতে আরও কয়েক কদম এগিয়ে মঙ্গলকোট। যে বিপুল রাজস্ব আদায় হয়েছে, তার বেশিরভাগ বালিঘাটে টেন্ডারে অংশগ্রহণকারীরা পজিশন পাইনি বালি মাফিয়াদের দৌরাত্ম্যে। পুলিশ দেখলে সাধারণত চোর ডাকাতরা পালিয়ে যায়। তবে মঙ্গলকোটের ক্ষেত্রে রসায়নটা আলাদা বলে স্থানীয় সুত্রে প্রকাশ । বেলা দশটা বাঁজলে মঙ্গলকোট থানায়  ' হাইপ্রোফাইল' মার্ডার কেসের অভিযুক্তেরা কুড়ি থেকে ত্রিশ জন নিয়ে ঢুকে পড়েন।এমনকি পুলিশ কোয়াটারেও তাদের অবাধ গতিবিধি বলে অভিযোগ । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

নাবালিকা কে এসিড হামলার জের,কালনা আদালতে অভিযুক্তের যাবৎজীবন জেল

ছবি
মোল্লা জসিমউদ্দিন, বৃহস্পতিবার দুপুরে পূর্ব বর্ধমানের কালনা মহকুমা আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক তপন কুমার মন্ডলের এজলাসে এসিড হামলা সংক্রান্ত মামলার রায়দান হয়। সেখানে বিচারক ৩২৬ এ ধারায় আমৃত্যু কারাবাস, সেইসাথে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানার নির্দেশ দেন। এছাড়াও ৪৪৮ ধারায় ১ বছরের কারাবাস সহ ১ হাজার টাকার জরিমানা ধার্য করেছেন। কালনা মহকুমা আদালত সুত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর পূর্বস্থলী থানার নুতন দামালচর গ্রামে বোমকেশ মাহাতোর বাড়ীতে রাত ১ টার সময় অভিযুক্ত গৌরব মন্ডল এসিড হামলা চালায়। মাহাতো বাবুর স্ত্রীর পাশাপাশি নাবালিকা মেয়ের মুখে এসিড ছোড়ে অভিযুক্ত। ওই নাবালিকার একটি চোখ নস্টের মুখে। পূর্বস্থলী থানার পুলিশ এই মামলায় তদন্তে নেমে অভিযুক্ত কে গ্রেপ্তার করে। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গৌরব মন্ডল ওই নাবালিকা কে বারবার প্রণয়ঘটিত সম্পর্কে রাখার চেস্টা করতো। তবে ওই নাবালিকা অভিযুক্ত কে এড়িয়ে চলত। প্রতিশোধ মানসিকতা থেকেই গত ১২ ডিসেম্বর ওই নাবালিকার বাড়ীতে হামলা চালায়। আজ কালনা মহকুমা আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক তপন কুমার মন্ডলের এজলাসে এই মামলার রায়দান ঘটে। অভিযুক্তের আমৃত্যু কা