বেদানা চাষে উদ্যোগী মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাত
সঞ্জয় হালদার
এই প্রথম পশ্চিমাঞ্চলে বেদানা চাষের উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। পশ্চিমাঞ্চল
উন্নয়ন পর্ষদ ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও ঝাড়গ্রামে কয়েকটি মডেল বেদানা বাগান তৈরি করেছে। National Research Centre on Pomegranate-এর সহযোগিতায় রাজ্য সরকার এই চাষের উদ্যোগ নিয়েছে। গত দু’বছরে ২০,০০০ বেদানা গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া জেলায়। এ’বছর আরও ৫০,০০০ চারা রোপণ করা হবে। এই বাগানগুলিতে যে সকল অপ্রশিক্ষিত কর্মী আছেন, তাঁদের সকলকে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে মজুরি দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বছর ২১,০০০ মেট্রিক টন ফল উৎপাদন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার মাধ্যমে আয় হবে ২১ কোটি টাকা। যেহেতু বেদানা চাষে বৃষ্টির জলের প্রয়োজন কম, তাই, পশ্চিমাঞ্চল এই চাষের জন্য উপযোগী। বেদানা অনেক দিন তাজা থাকে, তাই বিশ্বব্যাপী এর বিপণন করার সুযোগও বেশী। প্রসঙ্গত বিশ্বে সব থেকে বেশী বেদানা উৎপাদন হয় ভারতে।
এই প্রথম পশ্চিমাঞ্চলে বেদানা চাষের উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। পশ্চিমাঞ্চল
উন্নয়ন পর্ষদ ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও ঝাড়গ্রামে কয়েকটি মডেল বেদানা বাগান তৈরি করেছে। National Research Centre on Pomegranate-এর সহযোগিতায় রাজ্য সরকার এই চাষের উদ্যোগ নিয়েছে। গত দু’বছরে ২০,০০০ বেদানা গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া জেলায়। এ’বছর আরও ৫০,০০০ চারা রোপণ করা হবে। এই বাগানগুলিতে যে সকল অপ্রশিক্ষিত কর্মী আছেন, তাঁদের সকলকে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে মজুরি দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বছর ২১,০০০ মেট্রিক টন ফল উৎপাদন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার মাধ্যমে আয় হবে ২১ কোটি টাকা। যেহেতু বেদানা চাষে বৃষ্টির জলের প্রয়োজন কম, তাই, পশ্চিমাঞ্চল এই চাষের জন্য উপযোগী। বেদানা অনেক দিন তাজা থাকে, তাই বিশ্বব্যাপী এর বিপণন করার সুযোগও বেশী। প্রসঙ্গত বিশ্বে সব থেকে বেশী বেদানা উৎপাদন হয় ভারতে।
posted from Bloggeroid